Groceries

লাল চিনি&nbsp; (Brown Sugar)<a href="https://www.facebook.com/dumart.xyz" target="_blank">লাল চিনি</a> বেশ পরিচিত একটি পণ্য। আঁখের রসের নির্যাস থেক প্রস্তুত ব্রাউন রঙের এই পণ্য নানাবিধ উপাদান যেমন; শরবত, চা-কফি, লাচ্চা সেমাই, পায়েস এবং বিভিন্ন ধরণের মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার প্রস্তুতকরণে ব্যবহৃত হয়। সুস্বাধু ও প্রয়োজনীয় এই পণ্যটির চাহিদা থাকায় কৃত্রিম ভাবে বাজারে প্রস্তুত হচ্ছে লাল চিনি। যাতে উপকারের থেকে ক্ষতি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ময়মনসিংহ,পাবনা, ঝিনাইদহ থেকে আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি লাল চিনি সংগ্রহ করে থাকি। আমরাই বাজারের শতভাগ বিশুদ্ধ ও নিরাপদ পণ্যের নিশ্চয়তা দিচ্ছি।লাল চিনির গুণমান ও উপকারিতা : <ul><li>&nbsp;লাল চিনিতে&nbsp; প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম রয়েছে। তাই&nbsp; লাল চিনি খেলে হাড় &nbsp; ও দাঁত শক্ত হতে সাহায্য করে।</li><li>&nbsp;আখের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভিতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়।</li><li>লিভার সুস্থ রাখে।&nbsp;</li><li>জন্ডিসের প্রকোপ কমায়।</li><li>কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।</li><li>আঁখে থাকা অ্যালকেলাইন প্রপাটিজ গ্যাস-অম্বলের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে।</li><li>শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ খে। মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে যা স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করে ।</li><li>&nbsp;শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে।</li></ul>ডিইউমার্টের ( <a href="https://www.dumart.xyz/" target="_blank">Du Mart</a> ) লাল চিনির কেনো কিনবেন? ১। আমাদের লাল চিনি শতকরা ৯৯.৯৯% নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত ।২। নিজেদের তত্ত্বাবধানে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে তৈরি করা হয় ।৩। ওজন বা পণ্যের&nbsp; মূল্য বৃদ্ধির জন্য এতে&nbsp; অন্য কোনো কিছু মিশ্রিত হয় নি।৪।ময়মনসিংহ,পাবনা ও ঝিনাইদহের কৃষকের থেকে আঁখ সংগ্রহ করে চিনি প্রস্তুত করে থাকি।৫। দাম ও রিটার্ন পলিসির সুবিধা রয়েছে।কোনোরুপ সন্দেহ থাকলে পাচ্ছেন ফুল রিফাউন্ড।৬। আমাদের লক্ষ্য–নিরাপদ,বিশুদ্ধ ও দেশীয় পন্য ব্যবহারের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা ।

লাল চিনি (Brown Sugar)

সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু (Sundarban Natural Honey) মধুর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে সুন্দরবনের নাম ।&nbsp; প্রায়ই সবাই&nbsp; মধু বলতে চেনেন,জানেন ও কিনেন সুন্দরবনের মধু।মধুর উপকারিতা এবং স্বাদ সম্পর্কে অবগত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না । মধু মূলত একটি খাদ্য ও ঔষধি পণ্য।মানবদেহের আবশ্যকীয় ভিটামিনের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মধুতে পাওয়া যায় ।আল্লাহ তা-আলা দুনিয়াতে জান্নাতি কিছু নিয়ামত দিয়েছেন--মধু তার মধ্যে অন্যতম নেয়ামত। মধুর উপকারিতা নিয়ে কুরআন মাজীদে আন-নাহল নামেএকটি সূরা আছে। মধু মিশিয়ে&nbsp; &nbsp; আয়ুর্বেদিক,হার্বাল ও অন্যান্য চিকিৎসায় বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ&nbsp; তৈরি হচ্ছে তেমনি সরাসরি মধু খেলে বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তি মিলছে ।&nbsp; &nbsp;সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু (Sundarban Natural Honey) কী? আমরা জানি সুন্দরবন প্রাকৃতিক অভরায়ণ্যের বিশাল বনভুমি। হাজার হাজার পশু-পাখিদের প্রাকৃতিক&nbsp;আঁধার এই সুন্দরবন। মৌমাছিসুন্দরবনের অরণ্যে বিচরণ করে। বাহারি রকমের জানা ও অজানা বিভিন্ন&nbsp;গাছের ফুল থেকে রেণু এবং পরাগ সংগ্রহ করে। সংগৃহীত রেণু এবং পরাগ এক এক করে তাদের চাকে জমা রাখে এবং&nbsp; তাদের জীবনধারণের জন্য পরাগ বক্ষণ করে। অবশিষ্ট্য যে রস আমরা তাদের চাক থেকে সংগ্রহ করি তা-ই&nbsp; মধু। সুন্দরবন থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে কোনো চাষ ছাড়া এই মধু পাওয়া যায় বলে এই মধুকে বলা হয় সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুর বৈশিষ্ট্য : ১.সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু মিশ্র। মৌমাছিরা খলিশা,গরান ,কেওড়া ফুলের নেকটার ও পোলেন সংগ্রহ করে এই মধু তৈরি করে।২.এর স্বাদ অতুলনীয় এবং দাম অপেক্ষাকৃত বেশি।৩.সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুর &nbsp; অন্যতম বৈশিষ্ট্য এই মধু কোনো পাত্রে রাখা হলে উপরের অংশে পোলেন&nbsp; বা গাদ জমে। অন্যান্য মধুতে এই বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয় নয় ।৪.এই মধুর রং লালচে পরিষ্কার ।৫.ঘনত্ব তুলনামূলক কম।&nbsp;&nbsp; সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু (Sundarban Natural Honey উপকারিতা : ১. সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুতে থাকা নানা উপাদানের নির্যাস শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।২.রক্তচাপ দ্রুত বৃদ্ধি করে ।৩.শরির সতেজ ও প্রানবন্ত রাখে।৪.রক্ত পরিষ্কার করে ।৫.হজম শক্তি বাড়ায়।৬.গ্যাস্ট্রিক বা আলসার নিরাময় করে।৭.যৌন রোগের জন্য বিশেষ উপকারি।৮.স্কিন পরিষ্কার রাখে।৯.পেটের ডাইজেস্ট বৃদ্ধি করে। আসল&nbsp; সুন্দরবনের প্রাকৃতিক&nbsp; মধু চেনার উপায় : অসচেতন লোক সহজেই <a href="https://www.facebook.com/dumart.xyz" target="_blank">সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু</a> চিনতে ভুল করবেন। বাজারে যে হারে ভেজাল মধু বিক্রি হচ্ছে তাতে যদি আপনি ঐ মধুতেই আসক্ত থাকেন তাহলে&nbsp; সুন্দরবনের প্রাকৃতিক&nbsp; মধু আপনার জন্য চিনতে কষ্ট হবে । শুধু মাত্র ল্যাব টেস্ট ব্যতীত আসল মধু সম্পূর্নভাবে চেনা সম্ভব নয় । কিন্তু কিছু বৈশিষ্ট্য ও অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনি এই মধু চিনতে পারেন ।এর কমন বৈশিষ্ট্য হলো এই মধু দেখতে&nbsp; অপেক্ষাকৃত পরিষ্কার ও কম কালোটে এবং কোনো পাত্রে রাখা হলে পাত্রের উপরংশে পোলেন বা গাদ জমে।&nbsp; এছাড়াও আপনার কাছে যদি Ph মাপার মেশিন থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি আসল না ভেজাল মধু তা চিনতে পারবেন ।মধুর গড় pH মান ৩.৯ ৷&nbsp;তবে এর মান ৩.৪ থেকে ৬.১ পর্যন্ত হতে পারে৷ যদি আপনার মধুতে pH মান এর ব্যতিক্রম হয় তাহলে নিশ্চিত তাতে কোন ভেজালদ্রব্য মিশ্রিত আছে।মধু সবসময় পাতলা ও ফ্যানাযুক্ত হবে । পাত্রে আটকে রাখলে পাত্রের মধ্যে গ্যাস তৈরি হবে এবং ঝাঁকি দিলে অবশ্যই ফ্যানা উঠবে । &nbsp; সুন্দরবনের প্রাকৃতিক খাঁটি মধু জমে গেলে বর্ণ ঘি এর মতো ধারণ করবে । জিহবায় নিলে সাথে সাথে গলে যাবে এবং&nbsp; খেতে গ্লুকোজের&nbsp; মত লাগবে৷ ভেজাল নকল মধু জমে গেলে তাপের সংস্পর্শে আসলে পূনরায় তরল মাত্রার খুব একটা হবে না ।&nbsp;&nbsp;রুপচর্চায় সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুর ব্যবহার : ১.ত্বককে কোমল ও লাবণ্য করতে এক চামচ মধু পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন । দেখবেন ত্বকে এক্সট্রা উজ্জ্বলতা দেখা দিচ্ছে।২.ব্রণ ও কালো দাগ দূর করতে পরিষ্কার ত্বকে মধু আলতো করে ঘষুন ,তারপর অল্প পরিমাণে মধু ত্বকে ১০ মিনিট লাগিয়ে ত্বক ধৌত করুন।৩.চুলকে কন্ডিশনিং এবং শ্যাম্পু করতে চুলে অল্প পরিমাণ মধু লাগিয়ে ৫-১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন ।৪.এছাড়াও ত্বকের যেকোনো স্থানের কালো দাগ দূর করতে পরিমিত মধু স্থানটি পরিষ্কার করে লাগিয়ে রাখুন, আলতো করে ঘষতেও পারেন। ডিইউ মার্টের (<a href="https://www.dumart.xyz/" target="_blank"> Du Mart</a>) সুন্দরবনের প্রাকৃতি&nbsp; মধ্যু কেনো খাবেন?১. আমাদের মৌয়াল টিম সুন্দরবনের গহীন অরণ্য থেকে এই মধু সংগ্রহ করেন।২.সুন্দরবনের প্রাকৃতি মধুকে আরও বেশি মিষ্টি করতে এতে গুঁড় বা অন্যকিছুর মিক্স নেই।৩.সুন্দরবনের প্রাকৃতিক খাঁটি মধুর প্রক্রিয়াজাত ভেজালমুক্ত ও স্বাস্থসম্মত। আমাদের মধুতে পোলেন জমে।৪.অর্ডার করার পর বা নেওয়ার পর&nbsp; সুন্দরবনের &nbsp; মধ্যু&nbsp; নিয়ে সন্দেহ থাকলে পাবেন ফুল রিফাউন্ড ।৫.আমরা সবসময় নিজের শতভাগ গ্রাহকদের দেওয়ার চেষ্টা করি ।৬.ছাত্র-ছাত্রী ও স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য ছোট ও অপেক্ষাকৃত কম মূল্যের প্যাকেটিং রয়েছে ।৭.আমাদের লক্ষ্য --নিরাপদ,বিশুদ্ধ ও দেশীয় পন্যের সচেতনতা বৃদ্ধি করা ।

সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু (Sundarban's Natural Honey)

মধুর সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে সুন্দরবনের নাম ।  প্রায়ই সবাই  মধু বলতে চেনেন,জানেন ও কিনেন সুন্দরবনের মধু।মধুর উপকারিতা এবং স্বাদ সম্পর্কে অবগত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না । মধু মূলত একটি খাদ্য ও ঔষধি পণ্য।মানবদেহের আবশ্যকীয় ভিটামিনের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মধুতে পাওয়া যায় ।আল্লাহ তা-আলা দুনিয়াতে জান্নাতি কিছু নিয়ামত দিয়েছেন--মধু তার মধ্যে অন্যতম নেয়ামত। মধুর উপকারিতা নিয়ে কুরআন মাজীদে আন-নাহল নামেএকটি সূরা আছে। মধু মিশিয়ে   আয়ুর্বেদিক,হার্বাল ও অন্যান্য চিকিৎসায় বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ  তৈরি হচ্ছে তেমনি সরাসরি মধু খেলে বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তি মিলছে ।

নিরাপদ খেজুরের গুড় দানা (Safe Date molasses Dana)

খেজুরের গুড় (দানা)

<h1 style="text-align: left">&nbsp;যবের ছাতু (Barley Flour )</h1>একসময়ের ঐতিহ্যবাহী খাবার&nbsp;ছাতু&nbsp;বর্তমান প্রায় বিলপ্তির পথে। একসময় স্কুলে যবের ছাতু দেওয়ার বিশেষ নিয়ম ছিলো ।গমের ছাতু, চালের ছাতু, যবের ছাতু, কেলাইয়ের ছাতু মধ্যে যবের ছাতুই বেশ&nbsp; পছন্দনীয়। গ্রীষ্মকালে যবকে পানিতে ভালো ভাবে&nbsp; ধুয়ে রোদ্রে দিয়ে ভাঁজা হয় ,ভাঁজা যবকে মেশিনে ভাঙ্গানো হয় যা যবের ছাতু নামেই পরিচিত। এটি বেশ সুস্বাদু ও মজাদার খাবার। যবের ছাতু খাওয়ার উপকারিতা&nbsp;: <ul><li>নিয়মিত <a href="https://www.facebook.com/dumart.xyz" target="_blank">যবের ছাতু</a> খেলে সহজে হজম বাড়ে।এটি অনেকটা ইউসুফগুলের মতোই হজমশক্তি বাড়ায়।</li><li>গরমের দিনে শরীর ঠান্ডা রাখতে ছাতু বিশেষ প্রয়োজন।</li><li>যবের ছাতু শরীরের দাহ (জ্বালা) ও অস্থিরতা কমায়।</li><li>খাবারের রুচি বাড়ে ও রক্তের টক্সিক উপাদান বেরিয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ছোট-বড় নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা&nbsp; কমে যায়।</li><li>ছাতু বিভিন্ন ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি পূরণ করে।&nbsp;</li><li>প্রতিদিন ছাতু খেলে ক্লান্তি দূর হয়, অ্যানার্জি পাওয়া যায়, শরীরের সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও বাড়ে।</li><li>রক্তচাপ ও কোলেস্টরেল অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।</li><li>গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হওয়ার কারণে ছাতুতে উপস্থিত শর্করা খুব ধীরে ধীরে রক্তে মিশে থাকে। ফলে ডায়াবেটিক রোগীরও ইচ্ছা হলে ছাতু খেতে পারেন।</li><li>এমনকি প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় আমাদের ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে।</li></ul><h2 style="text-align: left"><a href="https://www.dumart.xyz/" target="_blank">ডিইউ মার্টের</a> ছাতুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য :</h2> ১।&nbsp; আমাদের যবের ছাতু&nbsp; নিজস্ব তত্ত্বাবধানে বাছাইকৃত যবের দানা থেকে প্রস্তুতকৃত।২। এতে যব বাদে অন্য কোন উপাদান সংমিশ্রিত নেই।৩। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে তৈরি এই যবের ছাতু।৪। স্বাস্থ্যসম্মত ও সতর্কতার সাথে তৈরি বলে এতে&nbsp; পুষ্টিগুণ থাকে অক্ষুন্ন।৫। ডিইউ মার্টের অন্যতম উদ্দেশ্য নিরাপদ, বিশুদ্ধ ও দেশীয় পণ্যের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

যবের ছাতু (Barley Flour)

লাল চিড়া (Red Flattened Rice )

হানিনাট (Honey Nuts)

নিরাপদ আখের গুড়ের পাউডার

নিরাপদ আখের গুড়ের পাউডার   ( Safe sugarcane molasses powder)

নিরাপদ আখের গুড়ের পাউডার

আখের গুড়ে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি আর শর্করা থাকে। এ জন্য ডায়রিয়ার রোগীকে আখের গুড়ের স্যালাইন খাওয়ানো হয়। কারণ শর্করা শরীরের পানিটাকে ধরে রাখতে সাহায্য করে ।চিনির চেয়ে গুড়ে পুষ্টি বেশি। গুড়ে সুক্রোজ, আমিষ, চর্বি, ক্যালসিয়াম, ফসফেট, ক্যারোটিন, রাইবোফ্ল্যাবিন ও নিয়াসিন থাকে। চিনিতে থাকে শুধু সুক্রোজ ও সামান্য আয়রণ।&nbsp; &nbsp;ডিইউ মার্টে পাবেন - হাইড্রোজ ও ক্যামিকেলমুক্ত&nbsp; &nbsp;১০০% খাঁটি আখের গুড় ।

নিরাপদ আখের গুড় ( দানা/ঝোলা ) Safe Sugarcane Jaggery (Dana/Jhola )

চুমুকঃ চুমুক একটি&nbsp;রেডি মিক্স শরবত । এটি&nbsp; আখের পাউডার, ইসুবগুল, ইসুবগুলের দানা, তোকমা, শাহীদানা, চিয়া সিড এর মিশ্রণে বিশেষ ভাবে উৎপাদিত ।

চুমুক (Chumuk)

নিরাপদ খেজুর গুড় (পাউডার) Safe Date Molasess (Powder)

<h2>Khejur Patali Gur (খেজুরের পাটালি গুড়)</h2>শীতকাল এলেই বাংলার গ্রামগুলো সাঁজে এক অন্যরকম হলুদবরণ সাঁজে। যতদূর চোখ যায়, কেবল সৌন্দর্যের মহাসমারহ। শীতকালে তেমনি এক নান্দনিক দৃশ্য হলো লম্বা লম্বা খেজুর গাছের ছবি। এসব খেজুর গাছে গাছিরা কলসি বসাতে আসেন বিকালে। সারারাত ধরে কলসির মুখ টিপ টিপ করে পড়তে থাকে খেজুরের রস। এ খেজুরের রস ভোজনরসিক বাঙ্গালিদের কতভাবে যে তৃপ্ত করে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শীত এলেই বাংলার ঘরগুলতে খাদ্য রসনায় যুক্ত এক নতুন আমেজ। প্রতিটি ঘরে পিঠা পুলি বানানোর ধুম পরে যায়। সে পিঠার সাথে জরিয়ে আছে খেজুরের রস অথবা সে রস থেকে তৈরিকৃত গুড়। তেমনি এক বিশেষ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ও মজাদার গুড় হলো&nbsp;Khejur Patali Gur (খেজুরের পাটালি গুড়)। গাছিরা গাছ থেকে খেজুরের রস সংগ্রহ করার পর প্রথমে তা ভালভাবে ছেকে নিয়ে কড়াইয়ের মধ্যে রেখে জ্বাল দিয়ে ঘন করা হয়। একসময় এসে চুলার তাপমাত্রা কমিয়ে ঘনীভূত সে ফুটন্ত রস হাতলের সাহায্যে বিরামহীন নারাতে হয়।&nbsp; এরপর আরো ঘন হলে চুলা থেকে কড়াই নামিয়ে তা ঠাণ্ডা করে নির্দিষ্ট আকৃতি দিয়ে তৈরি করা হয় ঐতিহ্যবাহী&nbsp;Khejur Patali Gur (খেজুরের পাটালি গুড়)। <h2>পুষ্টিগুণ</h2>খেজুরের পাটালি গুড় উচ্চমাত্রার কম্পোজিট কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। আরো রয়েছে উচ্চমাত্রার আয়রন। ফলে এটা হিমোগ্লোবিন লেভেল বাড়ানোর মাধ্যমে অ্যানেমিয়া দূর করে। এতে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম নার্ভাস সিস্টেমকে পরিচালিত করে। এ গুড় একইভাবে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। এটা খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে। এতে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক বা কৃত্রিম উপাদান নেই।​

নিরাপদ খেজুরের গুড় পাটালি (Safe Date molasses Patali)

নিরাপদ খেজুরের গুড় (পাটালি)

কালিজিরা ফুলের মধু (Black Seed Flower Honey)মধুর উপকারিতা এবং স্বাদ সম্পর্কে অবগত নয় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। মধু মূলত একটি খাদ্য ও ঔষধি পণ্য। মানবদেহের আবশ্যকীয় ভিটামিনের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মধুতে পাওয়া যায় ।আল্লাহ তা-আলা দুনিয়াতে জান্নাতি কিছু নিয়ামত দিয়েছেন--মধু তার মধ্যে অন্যতম নেয়ামত। মধুর উপকারিতা নিয়ে কুরআন মাজীদে আন নাহল নামে একটি সূরা আছে। মধু মিশিয়ে আয়ুর্বেদিক, হার্বাল ও অন্যান্য চিকিৎসায় বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ&nbsp; তৈরি হচ্ছে তেমনি সরাসরি মধু খেলে বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তি মিলছে।&nbsp;কালিজিরা ফুলের মধু ( Black Seed Flower Honey)কীকালিজিরাকে আমাদের নবীজী বলেছেন "খাইরুদ্দাওয়া" বা মহৌষধ । মানবদেহের জন্য মধু এবং কালিজিরা দুটোই বিশেষ অত্যাবশ্যকীয়। মুখরোচক খাদ্য থেকে শুরু রুপচর্যা ও বিভিন্ন রোগের ঔষধ তৈরি করতে কালিজিরা এবং মধু লাগে। অনেকেই কালিজিরা ফুলের মধুকে হয়তো&nbsp; কালিজিরা ফুলের রস বা তার মধু ভাবতে পারেন কিন্তু এটি সম্পূর্ন ভূল। কালিজিরা ফুলের গাছে বিশেষ প্রক্রিয়ায় মধুর চাক বা বক্স লাগিয়ে রাখা হয় এবং মৌমাছি সেখানে ছেড়ে দেওয়া হয়, ফলে মৌমাছিরা এই ফুল থেকে মধু আহরণ করে বক্সে রাখে। সংরক্ষিত এই&nbsp; বক্স থেকে যে মধু পাওয়া যায় তা-ই কালিজিরা ফুলের মধু।কালিজিরা ফুলের মধুর (Black Seed Flower Honey) বৈশিষ্ট্য১. কালিজিরা ফুলের মধুর&nbsp; বিশেষ বৈশষ্ট্য এই মধুর রং গাঢ় কালো প্রকৃতির।২. গুড়ের মত দেখতে এবং খেতেও খুব সুস্বাদু।৩. দেখতে&nbsp; গুঁড়ের মত হলেও এই মধুর স্বাদ খেজুরের গুঁড়ের মত।৪. এই মধুর ঘনত্ব তুলনামুলক বেশি।৫. কেবল চাষের মাধ্যমে উৎপাদন করা যায়। তবে অন্যান্য মিশ্র মধুতেও কালিজিরা মধু থাকতে পারে।কালিজিরা ফুলের মধুর ( Black Seed Flower&nbsp; Honey)পুষ্টিমান :কালিজিরা ফুলের এই মধুতে শতকরা ৩৮ ভাগ ফ্রক্টোজ,শতকরা ৩১ ভাগ গ্লুকোজ এবং শতকরা ১৭ ভাগ পানি।গ্লুকোজ ও ফ্রক্টোজের সমন্বয়ে তৈরি হয়&nbsp; অসমোলারিটি যা আমাদের শরীরে রোগ জীবাণু ধ্বংস করে।এ মধুর পাচক রসে বিদ্যমান&nbsp; হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ক্ষত স্থানের রোগজীবাণু নিরাময় করে।রাসায়নিক পরীক্ষায় জানা যায় যে, মধুতে আট প্রকার রাসায়নিক পদার্থ আছে। এর প্রধান উপাদান হলো সুগার বা চিনি। যার ভিতরে লেড উলোজোন ৩৯%, ডেকট্রোজ-৩৯%, সালটোজ – ৯%, প্র“কোজ-১%, ও সুক্রোজ-সামান্য পরিমাণে থাকে।ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৪, বি-৬, সি, ই, কে, ও ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ বিদ্যমান।&nbsp;&nbsp;&nbsp;কালিজিরা ফুলের মধুর ( Black Seed Flower&nbsp; Honey) উপকারিতা : ১.&nbsp; কালিজিরা&nbsp; ফুলের মধুতে থাকা নানা উপাদানের নির্যাস শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।২. রক্তচাপ দ্রুত বৃদ্ধি করে ।৩. শরির সতেজ ও প্রানবন্ত রাখে।৪. রক্ত পরিষ্কার করে ।৫. হজম শক্তি বাড়ায়।৬. গ্যাস্ট্রিক বা আলসার নিরাময় করে।৭. যৌন রোগের জন্য বিশেষ উপকারি।৮. স্কিন পরিষ্কার রাখে।৯. পেটের ডাইজেস্ট বৃদ্ধি করে। &nbsp;রুপচর্যায় কালিজিরা ফুলের মধুর ব্যবহার :<ul><li>&nbsp;ত্বককে কোমল ও লাবণ্য করতে এক চামচ মধু পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন । দেখবেন ত্বকে এক্সট্রা উজ্জ্বলতা দেখা দিচ্ছে।</li><li>&nbsp;ব্রণ ও কালো দাগ দূর করতে পরিষ্কার ত্বকে মধু আলতো করে ঘষুন ,তারপর অল্প পরিমাণে মধু ত্বকে ১০ মিনিট লাগিয়ে ত্বক ধৌত করুন।</li><li>&nbsp;চুলকে কন্ডিশনিং এবং শ্যাম্পু করতে চুলে অল্প পরিমাণ মধু লাগিয়ে ৫-১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন ।</li><li>&nbsp;এছাড়াও ত্বকের যেকোনো স্থানের কালো দাগ দূর করতে পরিমিত মধু স্থানটি পরিষ্কার করে লাগিয়ে রাখুন, আলতো করে ঘষতেও পারেন।</li></ul> আসল&nbsp; কালিজিরা ফুলের&nbsp; মধু চেনার উপায় : অসচেতন লোক সহজেই মধু চিনতে ভুল করবেন। বাজারে যে হারে ভেজাল মধু বিক্রি হচ্ছে তাতে যদি আপনি ঐ মধুতেই আসক্ত থাকেন তাহলে&nbsp; <a href="https://www.facebook.com/dumart.xyz" target="_blank">কালিজিরা ফুলের মধু</a><a href="https://www.facebook.com/dumart.xyz" target="_blank"></a>আপনার জন্য চিনতে কষ্ট হবে। শুধু মাত্র ল্যাব টেস্ট ব্যতীত আসল মধু সম্পূর্নভাবে চেনা সম্ভব নয়। কিন্তু কিছু বৈশিষ্ট্য ও অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনি এই মধু চিনতে পারেন। এর কমন বৈশিষ্ট্য হলো এই মধু দেখতে গাঢ় কালো ও গুঁড়ের মত।এছাড়াও আপনার কাছে যদি Ph মাপার মেশিন থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি আসল না ভেজাল কালিজিরা ফুলের মধু তা চিনতে পারবেন। মধুর গড় pH মান ৩.৯ ৷ তবে এর মান ৩.৪ থেকে ৬.১ পর্যন্ত হতে পারে৷&nbsp; যদি আপনার মধুতে pH মান এর ব্যতিক্রম হয় তাহলে নিশ্চিত তাতে কোন ভেজালদ্রব্য মিশ্রিত আছে। মধু সবসময় পাতলা ও ফ্যানাযুক্ত হবে। পাত্রে আটকে রাখলে পাত্রের মধ্যে গ্যাস তৈরি হবে এবং ঝাঁকি দিলে অবশ্যই ফ্যানা উঠবে। কালিজিরা ফুলের খাটি মধু জমে গেলে বর্ণ ঘি এর মতো ধারণ করবে। জিহবায় নিলে সাথে সাথে গলে যাবে এবং&nbsp; খেতে গ্লুকোজের&nbsp; মত লাগবে৷&nbsp;&nbsp;&nbsp; ডিইউ মার্টের (Du Mart) কালিজিরা ফুলের মধ্যু কেনো খাবেন? ১. আমরা শরিয়তপুর জেলার পালের চর থেকে প্রকৃত কালিজিরা ফুলের মধু সংগ্রহ করি।২. মধুকে আরও বেশি মিষ্টি করতে এতে গুঁড় বা অন্যকিছুর মিশ্রন নেই।৩. পালের চরের কালিজিরা ফুলের খাঁটি মধুর প্রক্রিয়াজাত ভেজালমুক্ত ও স্বাস্থ্যসম্মত।৪. অর্ডার করার পর বা নেওয়ার পর কালিজিরা ফুলের&nbsp; মধ্যু&nbsp; নিয়ে সন্দেহ থাকলে পাবেন ফুল রিফাউন্ড ।৫. আমরা সবসময় নিজের শতভাগ গ্রাহকদের দেওয়ার চেষ্টা করি ।৬. ছাত্র-ছাত্রী ও স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য ছোট ও অপেক্ষাকৃত কম মূল্যের প্যাকেটিং রয়েছে ।৭. আমাদের লক্ষ্য --নিরাপদ,বিশুদ্ধ ও দেশীয় পন্যের সচেতনতা বৃদ্ধি করা ।

কালিজিরা ফুলের মধু (Black Seed Honey)

কালিজিরা ফুলের এই মধুতে শতকরা ৩৮ ভাগ ফ্রক্টোজ,শতকরা ৩১ ভাগ গ্লুকোজ এবং শতকরা ১৭ ভাগ পানি।গ্লুকোজ ও ফ্রক্টোজের সমন্বয়ে তৈরি হয়  অসমোলারিটি যা আমাদের শরীরে রোগ জীবাণু ধ্বংস করে।এ মধুর পাচক রসে বিদ্যমান  হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ক্ষত স্থানের রোগজীবাণু নিরাময় করে।রাসায়নিক পরীক্ষায় জানা যায় যে, মধুতে আট প্রকার রাসায়নিক পদার্থ আছে। এর প্রধান উপাদান হলো সুগার বা চিনি। যার ভিতরে লেড উলোজোন ৩৯%, ডেকট্রোজ-৩৯%, সালটোজ – ৯%, প্র“কোজ-১%, ও সুক্রোজ-সামান্য পরিমাণে থাকে।ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৪, বি-৬, সি, ই, কে, ও ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ বিদ্যমান।

তিসির তেল (Flaxseed Oil)

চিনিগুড়া পোলাও চাল ( Chinigura Rice )

<h2>খেজুরের গুড় (ঝোলা )</h2><h1>আপনার কি মনে পড়ে সে শৈশবের স্মৃতিকথা। যখন আপনি কাচের বয়াম থেকে খেজুরের গুড় হাতের তালুতে নিয়ে তা পরম তৃপ্তিতে চেটে খেতেন। কিংবা শীতের সকালে চিতই পিঠা দিয়ে বা ভাপা পিঠা দিয়ে মাখিয়ে খাওয়া সে অমৃত স্বাধের গুড়ের স্মৃতি কি আপনার মনে আছে এখনো? হ্যাঁ, একেই বলে ঝোলা গুড়। ঐতিহ্যগতভাবেই এ গুড় গ্রাম বাংলার প্রতিটি ঘরে অতি পরিচিত এক উপাদেয় খাবারের নাম। মায়েরা তা কাচের পাত্রে অথবা কোনো বয়ামে সংরক্ষন করে রাখতেন অনেকদিন ধরে। বাড়িতে কোনো মেহমান এলে তাকে মুড়ি অথবা পিঠার সঙ্গে দেওয়া হতো বাংলার শীতকালীন রসনা বিলাস খেজুরের ঝোলা গুড়। আমরা যেমন বয়ামে সংরক্ষিত লিকুয়েড গুড় দেখি তা প্রথমে এমন থাকে না। শীতের সময় খেজুর গাছ থেকে নির্গত হওয়া খেজুরের রসকে কয়েক ধাপে কড়াইয়ে জাল দেওয়ার মাধ্যমে প্র¯‘ত করা হয় ঝোলা গুড়। দেখতে অনেকটা মধুর মতো। কিš‘ এর স্বাধ গন্ধ একেবারে স্বতন্ত্র।</h1> <h2>পুষ্টিগুণ</h2><h2>ঝোলা গুড় হাইড্রোজেন ও অন্যান্য রাসয়নিক মুক্ত হওয়ায় এতে রয়েছে অসংখ্য পুষ্টিগুণ। লিভারের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য,এবং ঠান্ডাজনিত সমস্যা দূর করতে ঝোলা গুড় অত্যন্ত সহায়ক। ত্বকের উজ্জলতা ফেরাতে এ গুড় ভ‚মিকা রাখে। কেননা এখানে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল। </h2> <h3>ব্যবহার</h3><h3>ঝোলা গুড়ের রয়েছে নানাবিধ ব্যবহার। খাবারের সাথে-এর ব্যবহার প্রসঙ্গে আমরা একে হরফন মৌলা তথা সকল কাজের কাজী বলতে পারি। আপনি এ ঝোলা গুড় হাতে নিয়ে চেটে খেতে পারেন, কিংবা চিতই পিঠা দিয়ে, মুড়ি দিয়ে, অথবা ভাত আর দুধের সাথে মিশ্রণ করেও খেতে পারেন। আপনি যেভাবেই খান না,খেজুরের এ ঝোলা গুড় আপনার কাছে অমৃত মনে হবেই। </h3>​

নিরাপদ খেজুরের গুড় ঝোলা (Safe Date molasses Jhola)

নিরাপদ খেজুরের গুড় (ঝোলা)

লাচ্ছা সেমাই প্রিমিয়াম ( Lachcha Semai Premium)

উপাদান :  ময়দা, দুধ, কন্ডিমেন্টস ইত্যাদি।

হালিম মিক্স ( Halim Mix )

হালিম মিক্স (Halim Mix)- এমন এক খাবার যা স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। হালিম মূলত বিভিন্ন  ধরণের ডাল ও শস্যের এক পরিমিত মিশ্রিণ। যার ফলে এই খাবার থেকে শস্যের চাহিদা খুব সুন্দর ভাবে পূরণ করা সম্ভব।

Simple Selection

Daily Deals

Best Selling

See All

Food

See All