‘হাতে ভাজা খই’ আমাদের দেশীয় ঐতিহ্যের সাথে মিশে আছে। কাঁঠালের সাথে খই মিশিয়ে খাওয়ার ঐতিহ্য বেশ পুরাতন। শুকনো ধানকে গরম ভাজা বালিতে উত্তপ্ত করলে ধানের খোসা বেড়িয়ে তৈরি হয় খই। গ্রামীণ ঐতিহ্যের এই পণ্যটি খুব স্বাচ্ছন্দ্য ও তৃপ্তি সহকারে খাওয়া হতো। আমাদের অর্থনীতি কৃষি নির্ভর থাকায়, গ্রামে ধান চাষ করা প্রতিটা পরিবারের মৌলিক উৎৎপাদন ছিলো। নতুন ধান মাড়ানোর সাথে সাথে বাঙ্গালি মেতে উঠতো বিভিন্ন পিঠা এবং ধান-চাল দিয়ে তৈরি হওয়া বিভিন্ন উপকরণে – তারই এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হাতে ভাজা খই। আধুনিকতার রোষানলে হয়তো আমরা হারাতে চলছি আমাদের চিরায়িত ঐতিহ্যকে কিন্তু আজও মিস করে যাচ্ছি সেই সোনালি দিন। তাইতো কবি জসিমউদ্দিন ভোমরকে নিমন্ত্রন করেছিলেন বিন্নি ধানের খই দিয়ে আপ্যায়ন করতে।
ডিইউ মার্ট আপনাদের হারানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে দিতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এখানে পাবেন ঐতিহ্যের সেই গ্রামীণ হাতে ভাজা খই। পুরাতনকে জাগিয়ে তুলতে এখনি অর্ডার করুন।
হাতে ভাজার খইয়ের পুষ্টিগুন :
এতে রয়েছে ফাইবার,কার্বোহাইড্রেড,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস,
নিয়াসিন এবং অন্যান্য। এছাড়াও রয়েছে নিউরোট্রান্সমিটার পুষ্টিগুণ।
হাতে ভাজা খই খাওয়ার উপকারিতাঃ
নাস্তা বা খাবারের বিকল্প হিসেবে।
পেটের সমস্যা ও বদহজম কমাতে সাহায্য করে।
ডায়েট কন্ট্রোল করতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
হাড় ও দাত মজবুত রাখে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
এতে থাকা শর্করা শক্তি বৃদ্ধি করে।
হাতে ভাজা খইয়ের ব্যবহার :
ঝালমুড়ি বানাতে।
সরাসরি খাওয়া যায়।
দুধ বা ছানা মিশ্রিত করে।
মধু দিয়ে।
চানাচুর দিয়ে।
পেয়াজি বা বেগুনির সাথে মিশিয়ে।
মাংসের ঝুল দিয়ে।
সরিষা তেল ও মরিচ দিয়ে।
ডিইউ মার্টের হাতে ভাজা খই কেনো খাবেন ?
আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে তৈরি।
উন্নতজাতের ধান থেকে তৈরি খই।
স্বাদ ও মানে পুরোনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনে।
সকাল বা বিকেলে নাস্তা হিসেবে খাওয়ার অন্যতম বিকল্প।
ভেজাল কোনো উচ্ছিষ্ট্য নেই।
কোনো কিছু মিশ্রিত ছাড়াও ভারি স্বাদ।