পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাকরখানি ( মিষ্টি ছাড়া )
৳0
আমাদের দেশীয় ঐতিহ্য ও আদি পুরুষের সাথে যেসব খাদ্য এখনো বিরাজমান তার মধ্যে বাকরখানি অন্যতম।
KG
Categories
foodQTY
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাকরখানি
আমাদের দেশীয় ঐতিহ্য ও আদি পুরুষের সাথে যেসব খাদ্য এখনো বিরাজমান তার মধ্যে বাকরখানি অন্যতম। বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলায় এক সময় এই বাকরখানি ছিল আগা বাকের এবং খনি বেগমের প্রেমের স্মৃতিস্বরুপ রুটি। বাকেরগঞ্জ এই ঐতিহ্য হারিয়ে ফেললেও পুরান ঢাকায় এখনো সরোগোলে মিলে বিভিন্ন ধরণের বাকরখানি। কথিত আছে, ইরানি বংশোদ্ভুত আগা মোহাম্মদ বাকের দ্বিতীয় মুর্শিদকুলি খা’র মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন। তখনকার দিনে রাজা-বাদশারা তাদের বাগান বাড়িতে নর্তকী রাখতেন। আগা মোহাম্মদ বাকেরের বাগান বাড়িতে নিয়মিত ছিলেন–ঢাকার আরামবাগের নর্তকী খনি বেগম।খনি বেগমের অসম্ভব রুপ-সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে বাকের তাকে প্রচন্ড ভালোবেসেছিলেন । কিন্তু জয়নুল খাঁ নামে এক কুলাঙ্গার খনিকে আগে থেকেই মনে-প্রাণে চেয়ে আসছিলেন। একদিন জয়নুল খাঁ জোর করে খনি বেগমকে চন্দ্রদীপের ( বর্তমানে বরিশাল) এক জঙ্গলে নিয়ে যান। অমানতাবিক যন্ত্রণা দিয়ে তাকে হত্যা করে। এই ঘটনা শুনতে শুনতেই আগা মোহাম্মদ বাকের তার বিশাল সৈন্যবাহিনি নিয়ে সেখানে হাজির হলে মৃত্যু পথযাত্রী খনি বেগমকে পান। খনি বেগমের মৃত্যুর পর সেই বিরহে আগা মোহাম্মদ বাকের সেখানেই বাকী জীবন পার করেন। তার নামানুসারে বরিশালের ঐ স্থানের নাম রাখা হয়–বাকেরগঞ্জ। বাকেরগঞ্জের বাসিন্দারা বাকের-খনি বেগমের অমর প্রেমের স্মৃতি রক্ষার্থে এক ধরণের রুটি বানাতেন যা বাকরখানি হিসেবে দেশ-বিদেশে নাম কুড়িয়েছে।
ডিইউ মার্টের ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকার বাকরখানি কেনো খাবেন ?
ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকা থেকে সংগ্রহ।
নিজেদের পর্যবেক্ষনে বাকরখানি তৈরি।
কোনো ভেজাল বা অপদ্রব্য নেই।
স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ।
নাস্তা হিসেবে খাওয়ার অন্যতম বিকল্প।
সুলভ মূল্য ও অধিক মানসম্পূর্ণ।
হোম ডেলিভারির সুবিধা রয়েছে।